Editorial Board:-
- Chief Functionary: Mrs. Nurani Islam
- Editor: Mr. Biswajit Paul
- Advisor: Mr. Manas Kumar Thakur
- Member- Public Relation: Mr. Parthpratim Ghosh
Editorial Committee:
- Mrs. Ashiya Sheikh
- Mrs. Mehnaaz Parveen
- Mr. Kalyan Ranjan Debnath
Messages from Chief Functionary.....
নমস্কার,
আজমুর পক্ষ থেকে শারদীয়া, কালিপূজা ও ছটপূজা উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানাই। এই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও আমরা আমাদের E- magazine প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের writers দের স্বহৃদয় ও সামাজিক দায়িত্ব ওকর্তব্য পরায়নতার জন্য আমি অশেষ ধন্যবাদ জানাই।আমি আরও ধন্যবাদ জানাবো আমাদের E- magazine এর Committee Members দেরকেও, তাদের অ-ক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে নিয়মিত E- magazine প্রকাশ করা সম্ভবহচ্ছে। আমি ধন্যবাদ জানাবো আমাদের পাঠক দের,নিয়মিত যারা আমাদের E- magazine এর সাথে যুক্ত, আমি অনুরোধ করবো তাঁরা যেন আমাদের E-magazine নিয়মিত পড়েন এবং বেশি বেশি করে share করেন, যেটাকিনা আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের এই e-magazine এর মাধ্যমে যারা সামাজিক মুল্যবান বক্তব্য তুলে ধরছেন, সেগুলি যেন সমজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কাছে পৌছায়।
ধন্যবাদ,
_ নুরানি ইসলাম,
চিফ ফাংশানারী এ্যান্ড ফাউন্ডার, আটঘরা জ্যোতি মহিলা উদ্যোগ।
From the Desk of the Editor.....
পুষ্টি নিয়ে স্পষ্ট কথা
Biswajit Paul
Retired from M/s Heatly and Gresham India Ltd as General Manager Sales (Mechanical )
পুষ্টি না হলে দেশ ফুটবে কি করে?
টিভিতে একটা বিজ্ঞাপন এখন খুব দেখা যায় সেটা হল ‘জল’ ফুটছে, দেশ ফুটছে তার থেকে হবে জোশ এবং দেশের উন্নতি। সত্যিই তাে এখনকার মেট্রো শহরগুলির দিকে দেখলে মনে হয় দেশ ফুটছে, ঝা চকচকে মল-মাল্টিপ্লেক্স। চকচকে সূর্যের ছেলে মেয়ে তারা নানা রকম ফাস্ট ফুড খাচ্ছে। আনন্দ করছে কে বলবে এই দেশে গরীব আছে? এই দেশে পাঁচবছর বয়সের নীচের শিশুমৃত্যুর হার পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী। যদিও ফলাও করে বলা হচ্ছে যে ২০০৭ থেকে ২০১০-এ কম শিশু মারা গেছে। এমনকি মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কিছু কিছু ক্ষেত্রে আফ্রিকার কিছু দরিদ্রতম দেশের চেয়েও খারাপ। কিন্তু এমনটা হবার কথা নয়, স্বাধীনতার প্রায় ৬৫ বছরের পরেও। হচ্ছে কারণ আলাের নীচেই তাে অন্ধকার। উপরে যে সব মেট্রো শহরের কথা লিখলাম সেই সব শহরেরই মানুষের নানা রকম রােগ হচ্ছে যার কারণ অনেকেই প্রথম দিকে ধরতে পারছিলেন না, এখন দেখা যাচ্ছে তার কারণ হল অপুষ্টি। অনেকেই ভাববেন, সেকি এটা সম্ভব! হ্যা সম্ভব! কারণ দেখা গেছে তারা পিৎজা, পেস্ট্রী, জ্যাঙ্ক ফুড পেট ভরে খাচ্ছে। অনেকেই প্রােটিন, ভিটামিন, শাক সবজির বদলে বেশী কার্বোহাইড্রেট খাচ্ছেন। কালাে হওয়ার ভয়ে গায়ে রােদুর লাগাচ্ছে না। এতেও পুষ্টির অভাব হচ্ছে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে প্রত্যন্ত গ্রামের একটি শিশু সবজি, ডাল ও পুকুরের মাছ খাচ্ছে। অথচ আর্থিকভাবে সচ্ছল একটি শিশু মাছ দেখলে নাক সিঁটকোচ্ছে। সারাদিন বার্গার, পাস্তা, চাউমিন, পিৎজা, চিপস বা কোল্ড ড্রিঙ্ক খাচ্ছে আর ভাবছে পাহাড় জলে ঝাঁপাব আবার ভেসে উঠব ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তব চিত্র, তারা পুষ্টির অভাবে ভুগছে। এখন শিশুকে ঠিক মতাে সঠিক পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে গেলে মায়ের বিরাট ভূমিকা, কিন্তু তারও তাে একই রােগের শিকার টিভির দৌলতে। গ্রামে আর্থিক অভাব আছে, ফলে শাক, সবজি, মাছ পেলেও তারা ভাবছে আমরাই বা ঐসব খাব না কেন? ফলে সার্বিক দেশের মানুষের স্বাস্থের অবনতি হচ্ছে, কিন্তু যদি আমরা সঠিক খাবার খাই তাহলে এর থেকে মুক্তি পাব। দেশ তখন ফুটবে। সেটা কি করে হয় দেখা যাক।
প্রথমে বলা দরকার সুষম খাবার দরকার অর্থাৎ কিনা একজনের সঠিক প্রােটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল খাবারে থাকলে রােগ নিরাময় থাকা যাবে। সবচেয়ে বড় কথা চিকিৎসার জন্য অযথা খরচ কমে যাবে। তাহলে দেখা যাক কেমন ধরনের খাওয়া দাওয়া করলে অপুষ্টিতে ভুগবে না আমাদের দেশের অগনিত মানুষজন।
একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের একদিনের সুষম খাদ্য তালিকা।
সারণী নং – ১
খাদ্য | বসিয়া বসিয়া কাজ | মাঝারি ধরনের কাজ | খুব পরিশ্রমী কাজ | ||||
নিরামিষভোজী
(গ্রাম) |
আমিষভোজী
(গ্রাম) |
নিরামিষভোজী
(গ্রাম) |
আমিষভোজী
(গ্রাম) |
নিরামিষভোজী
(গ্রাম) |
আমিষভোজী
(গ্রাম) |
||
চাল/গম | ৪০০ | ৪০০ | ৪৭৫ | ৪৭৫ | ৬৫০ | ৬৫০ | |
ডাল-মুগ, মসুর,ছোলা ইত্যাদি | ৭০ | ৫৫ | ৮০ | ৬৫ | ৮০ | ৬৫ | |
সবুজ শাকসবজি- পালং,সজনে ইত্যাদি | ১০০ | ১০০ | ১২৫ | ১২৫ | ১২৫ | ১২৫ | |
অন্য সবজি- লাউ, ঢেঁড়স, বেগুন, পটল ইত্যাদি | ৭৫ | ৭৫ | ৭৫ | ৭৫ | ১০০ | ১০০ | |
আলু, মিষ্টি আলু,গাজর,কচু সাগুদানা ইত্যাদি | ৭৫ | ৭৫ | ১০০ | ১০০ | ১০০ | ১০০ | |
ফল | একটি
(৩০ গ্রাম) |
একটি
(৩০ গ্রাম) |
একটি
(৩০ গ্রাম) |
একটি
(৩০ গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
|
দুধ | ২০০ | ১০০ | ২০০ | ১০০ | ২০০ | ১০০ | |
তেল, ঘি | ৩৫ | ৪০ | ৪০ | ৪০ | ৫০ | ৫০ | |
মাছ, মাংস | – | ৩০ | – | ৩০ | – | ৩০ | |
ডিম | – | একটি | – | একটি | – | একটি | |
চিনি/গুড় | ৩০ | ৩০ | ৪০ | ৪০ | ৫৫ | ৫৫ | |
চিনা বাদাম (ভাজা) | – | – | – | – | ৫০* | ৫০* | |
*চিনেবালাম(ভাজা)নাপাওয়াগেলেআরও৩০গ্রামঘিবাতেলখেতেহবে।
সারণী নং – ২
খাদ্য | বসিয়া বসিয়া কাজ | মাঝারি ধরনের কাজ | খুব পরিশ্রমী কাজ | |||
নিরামিষভোজী
(গ্রাম) |
আমিষভোজী
(গ্রাম) |
নিরামিষভোজী
(গ্রাম) |
আমিষভোজী
(গ্রাম)
|
নিরামিষভোজী
(গ্রাম) |
আমিষভোজী
(গ্রাম) |
|
চাল/ গম | ৩০০ | ৩০০ | ৩৫০ | ৩৫০ | ৪৭৫ | ৪৭৫ |
ডাল- মুগ, মসুর, ছোলা ইত্যাদি | ৬০ | ৪৫ | ৭০ | ৫৫ | ৭০ | ৫৫ |
সবুজ শাকসবজি- পালং, সজনে ইত্যাদি | ১২৫ | ১২৫ | ১২৫ | ১২৫ | ১২৫ | ১২৫ |
অন্য সবজি- লাউ, ঢেঁড়স, বেগুন, পটল ইত্যাদি | ৭৫ | ৭৫ | ৭৫ | ৭৫ | ৭৫ | ৭৫ |
আলু, মিষ্টি আলু, গাজর, কচু সাগুুদানা ইত্যাদি | ৫০ | ৫০ | ৭৫ | ৭৫ | ১০০ | ১০০ |
ফল | একটি
(৩০গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
একটি
(৩০গ্রাম) |
দুধ | ২০০ | ১০০ | ২০০ | ১০০ | ২০০ | ১০০ |
তেল, ঘি | ৩০ | ৩৫ | ৩৫ | ৪০ | ৪০ | ৪০ |
মাছ, মাংস | – | ৩০ | – | ৩০ | – | ৩০ |
ডিম | – | একটি | – | একটি | – | একটি |
চিনি/গুড় | ৩০ | ৩০ | ৪০ | ৪০ | ৫৫ | ৫৫ |
চিনা বাদাম (ভাজা) | – | – | – | – | ৪০* | ৪০* |
* চিনেবালাম (ভাজা) না পাওয়া গেলে আরও ৩০ গ্রাম ঘি বা তেল খেতে হবে।
এছাড়া গর্ভকালীন মায়েদের অতিরিক্ত ৫০ গ্রামআম চাল গম, শাক সবজি ২৫ আমি, দুধ ১২৫ গ্রাম, চিনি/গুড় ১০ গ্রাম দিতে হবে। আর যে মায়েরা শিশুদের দুগ্ধ দেন তাদের ক্ষেত্রে গর্ভকালীন অবস্থায় যে অতিরিক্ত খাদ্য দেওয়া আছে তাছাড়াও ১০ গ্রাম ডাল, তেল/ঘি১০ গ্রাম আর ১০ গ্রাম চিনি/গুড় দিতে হবে।
মন্তব্য:
এই সুষম খাদ্যের বর্তমান বাজারদরঅনুসারে যে মূল্য দাঁড়াচ্ছে তা সাধারণ মধ্যবিত্তরনাগালের বাইরে। সেইজন্য এই সুষম খাদ্য তালিকা মােটেই স্বল্পমূুল্যের নয় বিশেষত আমিষভোজীরবেলায়। তাই এই তালিকা স্বল্পমূুল্যের করতে হলে কতগুলাে পরিবর্তন করা দরকার।
ক) এখানে পুরােটাই চালের হিসাবে দাম ধরা| হয়েছে। যদি অর্ধেক গমের রুটি করে খাওয়া যায় তাহলে দাম কিছু কমবে। তাছাড়া শরীরে প্রােটিনের পরিমাণ বাড়বে কারণ চালে ৭% প্রোটিন থাকে সেখানে গমে থাকে ৯%-১৬%। আর রুটি করবার সময় একটু বেশিজল দিয়ে আটা কিছুক্ষণ রেখে করা উচিত তাতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স তৈরি হয় ফার্মেন্টেশনের ফলে এবং সােয়াবিনের গুড়া মিশিয়ে নিলে খুব পুষ্টিকর হবে।
খ) এখানে প্রধানত দাম বেড়েছে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধের জন্য। এরা আমাদের শরীরে প্রধানত উচ্চমানের প্রােটিন যোগায়। তাছাড়া দুধ থেকে আমরা শরীরে ক্যালসিয়াম পাই এবং মাছ মাংস থেকে শরীরে আয়রন আসে। তাদের পরিবর্তে যদি ৫০ গ্রাম মতন অঙ্কুরিত ছােলা ও ৩০ গ্রাম বাদাম খাওয়া যায় তাহলে প্রোটিনের অভাব মিটবে এবং অঙ্কুরিত ছােলায় খুব ভাল পরিমাণ ভিটামিন-বিকমপ্লেক্স থাকে। তাছাড়া ক্যালসিয়াম ও আয়রনের অভাব মেটাতে অতিরিক্ত ৫০ গ্রাম শাক-সবজি খেতে হবে। এছাড়া কিছুটা চাল গম কমানাে যেতে পারে কারণ এরা প্রধানত শক্তি যােগায়। ফলের ব্যাপারে বিভিন্ন ঋতুতে যে কমদামি বিভিন্ন ফল পাওয়া যায় তা খেলেই চলবে আপেল, আঙুর ইত্যাদির প্রয়ােজন নেই। তার বদলে পেয়ারা, পেঁপে, সফেদা ইত্যাদি হলেই চলবে। সােয়াবিনে খুব উচ্চমানের প্রােটিন (৪০%) আছে। এর খাওয়ার অভ্যাস করলে সুষম খাদ্যের মূল্য অনেক কম হবে। তাছাড়া আর একটি জিনিস অনেকেই করেন সেটা হলাে একদিন খুব বেশি পরিমাণ মাছ, মাংস খেলেন অন্যান্যদিন প্রায় কিছুই খেলেননা। এটা ঠিক না। রােজই উপরের তালিকা মতাে বিভিন্নভাবে ভাগ করে খেলে শরীর সুস্থ, সজীব থাকবে। তাছাড়া চিনির বদলে গুড় খেলেশুধু ক্যালরিই আসবে না শরীরে আয়রনও আসবে।
তবে শিশুদের এবং বাড়ন্ত ছেলেমেয়েদের দুধের প্রয়ােজন। এদের যতদূর সম্ভব দুধের ব্যবস্থা করা উচিত।
অতএব বিজ্ঞাপনের মােহে ভূলে দামি দামি ভিটামিন সিরাপ, টিন্ড ফুড খাওয়ানাের কোনাে দরকার নেই।
তাছাড়া মেয়েদের গর্ভাবস্থায় যারা শিশুদের দুগ্ধ দেয় তাদের আরও অতিরিক্ত প্রােটিন ও শক্তির দরকার।
এখানে উল্লেখযােগ্য ব্যাপার স্বল্পমূল্যের সুষম খাদ্য তালিকায় চিনেবাদামের একটি বড় ভূমিকা আছে। কিন্তু আমাদের রাজ্যে অনেকেরই ওই বাদাম হজম করতে একটু অসুবিধা হয়। এর বদলে একটু মুসুর ডাল বা খেসারির ডাল (পরিশােধিত), সােয়াবিন এবং মাশরুম (সাধারণভাবে যাকে বাংলায় বলে ব্যাঙের ছাতা) দিলে খুবই ভালাে হয়। বিশেষত মাশরুম বাড়ন্ত এবং গর্ভাবস্থায় বা দুগ্ধদানকারী মায়েদের খুবই উপকার হবে। এছাড়া নানারকমের বীজ যেমন তেতুল, কুমড়াে, কাঁঠাল ইত্যাদি গুড়াে করে খাবারে দিলে খাবারের পুষ্টিমূল্য বাড়ে। কিন্তু এসব খাওয়ার অভ্যাস না থাকার জন্য আমাদের খাদ্যের দামবেড়ে যায়। তাছাড়া গুগলিতে ১২% প্রােটিন আছে। অনেকেই কাঁকড়া খায়, গুগলির অভ্যেস করলে খুবই ভালাে হবে। আবার অনেক সময় রন্ধন প্রাণালীতে খাদ্য গুণ নষ্ট হয়ে যায়। যেমন চাল থেকে ভাত তৈরি করতে এর পুষ্টিমূল্য কমে যায়। বেশি জল দিয়ে চাল ধুয়ে, বড়াে মুখে খােলা ডেকচিতে সেদ্ধ করলে এবং বেশি ফ্যান গাললে সব ভিটামিন ও খনিজ পদার্থই ধয়ে বার হয়ে যায়। ফ্যান সুদ্ধ ভাত বা মাড়ভাতের পুষ্টিমূল্য সাধারণ ভাতের চেয়ে অনেক অনেক বেশি। আমাদের গ্রামবাংলায় পান্তাভাত খাওয়ার রেওয়াজ আছে। এই পান্তাভাতে প্রচুর পরিমাণে বি গ্রুপের ভিটামিন তৈরি হয়। আমরা শহরে কালচারে মানুষ হয়ে পান্তাভাত খেতে চাই না কারণ আমরা বিজ্ঞাপনের মােহে দামি জিনিস খাই আর আমাদের গ্রামের প্রাচীন লােকের পুষ্টিবিজ্ঞানের সম্যক জ্ঞান না থাকলেও কত সুন্দর ব্যবস্থা রেখেছে। আবার গম ভাঙিয়ে তাকে ফাইন না করে খাওয়া ভালাে। এতে অনেক রাফেজ (Coarse particles) থাকে যা হয়ত খুব হজমে সাহায্য করে না কিন্তু কোষ্ঠকাঠিন্য, ফিসচুলা, অন্ত্রে ক্যানসার ইত্যাদি নানা রােগের প্রবণতা কমে যায়। খাদ্যে বেশি রাফেজ থাকলে রক্তে কোলেস্টেরল ও গ্লুকোজ কমে যায়। ফলে হৃদরােগ ও ডায়াবেটিসের আশঙ্কাও কমে। আমাদের খাদ্যে শাকসবজির প্রাধান্য সবসময়েই বেশি সেইজন্য কোষ্ঠকাঠিন্য কম, পায়ুতে ক্যানসার কম হয়,এর মূল কারণ রাফেজ বেশি থাকে অন্যদিকে উন্নতদেশে শুধু বেশি প্রােটিনযুক্ত খাবার খায় ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, পায়ুতে ক্যানসারের প্রবণতা বেশি। এইজনা এখন ওইসব উন্নত দেশেও খাবারে বেশি করে শাকসবজি রাখছে যাতে রাফেজ বেশি হয়। একজন বিখ্যাত ব্রিটিশ খাদ্যবিজ্ঞানী বলেছেন যে ভারতে খাদ্যাভাব আছে বিশেষত প্রােটিনের কিন্তু তাঁরা এত বিভিন্ন ধরনের খাবার খান যাতে তঁদের শরীরে মােটামুটি প্রয়ােজনমতাে সমস্ত পুষ্টির যােগান হয়েযায়।
তবে দিন দিন যেভাবে দুধের দাম বাড়ছে তা অনেকের পক্ষে খাওয়া অসুবিধা হয়ে যাচ্ছে। তার বদলে সােয়াবিনের দুধ খেলে খুব উপকার হবে।
অতএব বিজ্ঞাপনের কথায় না ভুলে আমরা আমাদের যে খাবার আছে তাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে সুন্দর সুস্থ জীবন যেন গড়ে তুলি। এরজন্য দরকার ব্যাপক প্রচার কেন না এইসবই বইতে আছে কিন্তু একে নিয়ে যেতে হবে প্রত্যন্ত গ্রামে গঞ্জে বিভিন্ন গণপ্রচার মাধ্যমের সাহয্যে এবং এই ব্যাপারে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী বিজ্ঞান সংগঠনের একটা বিরাট ভূমিকা আছে, আশা করা যায় তারা এই ব্যাপারে এগিয়ে আসবেন যাতে আগামী প্রজন্ম যেন আরও এগিয়ে যেতে পারে।
Advisor’s Column.....
CMA Manas Kumar Thakur FCMA, ICPA
President 2016-17
The Institute of Cost Accountants of India
Sr. Partner
Thakur & co. (Cost Accountants)
Our Journey.....
ATGHARA JYOTI MOHILA UDYOG (AJMU)
ESTD. : 1992. W.B.Govt. Regd. No. S/1L/34684.
H.O. : ATGHARA, PURBAPARA, P.O.:R-GOPALPUR, NORTH 24 PGS. KOLKATA-700136.
PHONE : 033-25196396,Mob:8017111026
E.MAIL : info@ajmu.org.in WEBSITE : www.ajmu.org.in
DEATILS OF AJMU ACTIVITIES
Atghara Jyoti Mohila Udyog (AJMU) led by women NGO under society act. It is run to ameliorate are the socio economic status of the underprivileged women and their words. However the organization started its operation since 7th March 1992 under the active leadership of Smt. Nurani Islam who after prolonged struggle against poverty and social barriers, established this organization from the burgeoning state to the position for the betterment and welfare of the downtrodden women of the community. The organization has brought about the proliferation of its activities as mentioned here under :
- SELF HELP GROUP :
With a view to eradicating poverty and promoting the socio-economic status of the underprivileged women,financial assistance through forming selp helf groups ajmu has taken a boldly step. On 15th February, 2001 it started with two SHGs known as Suryamukhi & Gandharaj. The proliferation of the activities is given below in the field of SHG justifies the massive contribution of Smt. Nurani Islam in building up this organization (as per the statistics of 26th July’ 2019)
Number of SHGs: 1324
Number of SHG Members: 16,000+
This organization is one of the selected NGOs by NABARD as NGO as SHPI-Sanction of grant assistance for promotion and linkage of 200 SHGs (Ref. No. NB (WB). mCID/5188/B-2(218 ) AJMU-1/2016-17, dated 01 March 2017.
- 2. CAPACITY BUILD UP :
Smt. Nurani Islam humble begning as a tailoring instructor gradually has not only settled her but also helped her to reap profit by bagging tailoring orders/assignments from different agencies like Khadi Village Industry Corporation (KVIC), local schools for uniform and other significant merchandise. At present 10 tailoring centers are functioning with 80 trainees. Being impressed with the activities of this organization NABARD (National Bank For Agriculture & Rural Development) came forward to sponsord the training projects twicely on tailoring trade (Basic) and skill development initiative SDI (Tailoring Advanced). The renowed organization SIDBI also sponsorded the training project on tailoring trade (Basic). The organization has been empanelled for imparting skill development training programmes to the Self Help Group Members as well as Unemployed Youth of the State to be organized by WBSCL(West Bengal Swarojgar Corporation Limited). Government of West Bengal, Office of the Block Development Officer, Rajarhat Development Block, Rajarhat, North 24 Parganas has selected also as a Master Trainer for Training of Tailoring. MSME DEVELOPMENT INSTITUTE, GOVT. OF INDIA MINISTRY OF MSME has appointed this organization to conduct two numbers of Entrepreneurship and skill development progrommes (ESDP) on cutting and tailoring (REF.No.DI/KOL/IOC/Haldia/PD/2018-19 dated 24.o7.2019). More than 5000 trainees have successfully completed their courses and are engaged in various income generating ventures. AJMU has introduced its own production house were round the clock processing arrangements for manufacturimg various garments are carried out. AJMU has opened two ware houses at Atghara,Purbapara and Raigachi Sesh more, where the products of the SHG’s are being sold. Products were also sent out side state for sale such as Gaganendra Pradarshani, Milan Mela at Netaji Indoor Stadium, Vidyasagar Mela at Salt Lake, Netaji Sanga Shyama Puja Prangan, Vastsalya Mela at New Delhi etc.It is pleasure to express that AJMU has started on line marketing through RMK,DELHI, ( http://mahilaehaat-rmk.gov.in ) sponsord by-Ministry of Women & Child Development,Govt. Of India.
- EDUCATION :
Though Smt. Islam’s level of education was not very high yet she had a great urge for education. She knew that people of Rajarhat belt are the victims of extreme poverty. Resultantly they used their children as earning machineries. Education was a nightmare to them. Under the circumstances, she tried to spread education among the underprivileged children.On.1st Sept. 2006 she founded Atghara Jyoti Public School for formal and informal education.
Presently 150 students are taking education here. The school is awarded with special certificate of honor “School That Cares” by The Telegraph news paper for consecutive four years i.e. 2008, 2009, 2010 and 2011.The school is at present in defunct state.
- HEALTH SERVICES :
Although the prime aims of the organization is to improve socio-economic status of the poor women but our effort cannot evoke better result if proper health care services are not provided to these women. Accordingly AJMU organizes various health care camps e.g., Heart Check Up Camps, Eye Check Up Camps, Thalassemia Prevention Awareness Camp, Awareness and Overy Cancer Detection Camp etc., from where, apart from providing services of renowned doctors, free medicines are also supplied. Besides, free blood donor cards are also distributed to these women at their dire necessity. But AJMU never thinks that its journey halts here, so arrangements are in hand to introduce health care units at various villages and bring these underprivileged women in to the life insurance fold i.e., never allowing the destiny to look with glare.
—–x—–
“Live and let live” Concept of Women Entrepreneurship
Madhumita Das
BA (Hons)
Administrative Officer
“ Kolkata Cost Management Society”
- Who Is The Youngest Entrepreneur In India?
Sreelakshmi Suresh, A 22-Year-Old Youngest Entrepreneur From India Owns A Web Developing Institute. She Is Considered As The Youngest Entrepreneur In India.
- Who Is The First Woman Entrepreneur In India?
KalpanaSaroj Of Kamani Industries Is The First Female Corporate Entrepreneur In Post-Independence India. At The Age Of 16, She Started Working In A Garment Factory To Support Her Family.
- Who Is The Youngest Business Woman In India?
Ekta Kapoor Is The Youngest Business Woman In India, She Started Her Business At The Age Of 23.
- What is woman in Business?
It is a platform where creatively inclined women of our country can use it as a launch pad for realizing their dream of becoming home-based entrepreneurs. We are touching the life of millennial and the number is expanding to neighboring countries and abroad.
- What is the objective of Women in Business?
There are many skillful women who are experts not only on their regular household works but also in other creative or craft works which are generally considered as their hobbies or pastime activities. In many cases, these creative aspects of our women remain hidden within themselves or within the four walls of their home. The basic objective of Women in Business is to bring these women out in the forefront as aspiring entrepreneurs where they get a chance to display their handmade products and earn money for themselves and family.
Women in Business encourages aspiring women entrepreneurs with creative and artistic talent to start their business from home. It provides knowledge, ecosystem, mentoring, skill training, developing micro skills in women to ignite the value of entrepreneurship, including financial support to women entrepreneurs to help them.
- What are the services provided by Women in Business?
Women in Business is a freemium platform with services which include marketing, branding, promotion, sales support, corporate exposure, setting up pop stores etc.
Extended services offered to women entrepreneurs includes :-
- Mentorship , Skill Development & Training , Financial Support, Sales Support
- Brand Identity, Micro skills development, Corporate Exposure
- Listing on Ecommerce platforms
- What Marketplace is offered by Women In Business?
- All members of Women In Business get their handmade products sold on the country’s largest Ecommerce Platforms
- Women entrepreneurs get more customers from all across the country
- More sales as a result of more customers, and hence more earnings
- All hassles of marketing, selling and promotion will be taken care of by the team
- Entrepreneurs do not have to worry about inventory management
- Packaging, Shipment and Delivery are taken care of by the team
- How does Amazon Marketplace Works?
- Women entrepreneurs deliver their handmade goods at Women In Business’s Office
- All minute details like as inventory management, packaging, promotion, delivery of products are taken care of by Women in Business Team
- Once an order is placed by a customer on Amazon.in, we will deliver the product to the customer
- Money will be transferred to the entrepreneur within 7 working days
10.What is a pop-up store and how does Women in Business help?
Pop-up store or a pop-up retail is the temporary use of a physical space to create a lasting impression with potential customers.
Amazon Market place help our women entrepreneurs set up a pop-up shop in offices, in Corporates, in local fairs and exhibitions, and help them to sell their products. They help them to market their products through the use of a unique and engaging physical environment while producing an immersive shopping experience.
11.Who can join Women in Business?
Women from any nook and corner of the world who has the skill of producing handmade goods or wanting to promote and sell her services and who has the passion of doing something on their own can join the platform. Women in Business has attracted the attention of women who have entrepreneurial talent and looking to scale their business. We also encourage women to join as resellers to sell the products listed on the site and get a commission in return
12.What are handmade products?
Handmade or Handicraft is a traditional craft work and applies to a large range of creative and design activities that are related to making things with one’s hands and skill. Handmade products are anything that are designed and/or developed or made by your own hands or by a hand process. These handmade products are uniquely produced by our aspiring women entrepreneurs using their own hands.
The products are – Handmade jewellery, handmade toys, handmade clothing, hand-knitted sweaters, scarves and hats, handmade soaps, and other bath and body products, hand-crafted home decor products like as handmade pillows, cushion covers, torans, festival decorations, outdoor decor, paintings, candles and diyas, pottery and other types of art and crafts.
- Why should you join Women in Business?
At present, Indian women constitute around only 14% of the total entrepreneurship, i.e., 8.05 million out of the total 58.5 million entrepreneurs. It’s time for our young girls, housewives and moms to be empowered and self-financed. If you are not working and if you feel that you have skills in you, if you have artistic talent in you in producing handmade or handcrafted goods, you should not let it go waste. We help women artisans and entrepreneurs showcase and sale their uniquely handcrafted goods.
The biggest hurdle in starting a venture is proper knowledge and guidance and finances. Women in Business is not just a women entrepreneurship platform. It is much more than that.
Women in Business is proud to support women entrepreneurship at every stage of their business to help achieve the vision to be more forward thinking and grow their home business. Women’s empowerment has a multiplier effect not only on your own lives but also on the family and the society. We are a women oriented platform solely designed to bring forth the hidden artistic and creative talent of our women artisans and craftswomen to a larger audience and help them to be financially independent. We strongly support “Make in India” campaign and encourage all our local artisans and women entrepreneurs to benefit from our platform.
Top 10 famous Women Entrepreneurs, who have done something different to boost the Indian economy and inspired other women.
1 VandanaLuthra – The founder of VLCC
Vandana Luthra is an Indian businesswoman, philanthropy and chairperson of the beauty & Wellness sector skill council (B&WSSC). In 1989, she stared the company called VLCC as a beauty and slimming service centre. In April 2013, she awarded with Padma Shree award by Indian President Pranab Mukherjee.
2 Kiran Mazumdar Shaw – The founder of Biocon Limited
Kiran Mazumdar Shaw is known as India’s wealthiest self-made woman who found a biopharmaceutical firm in 1978. In 2019 she held the title called Indian’s 54th richest person and world’s 65th powerful woman.
3 Priya Paul– The chairperson of Park Hotel
Priya Paul is an Indian woman Entrepreneur who is chairperson of Apeejay Surrendra park hotels. At age 51, she is considered one of the most influential women. According to Wikipedia, in 2012, Paul revised India’s most honourable award called Padma Shree Award by Pratibha Shing Patil (Former Indian president).
4 Ritu Kumar – The Fashion designer
Ritu Kumar is an Indian fashion designer who began her Fashion career in Kolkata. After decades, she entered an international market. She has been operating her business in several different forging cities France and New York. In 2013, She awarded Padma Shree by the government of India.
5 Suchi Mukherjee – Founder & CEO of Limeroad
In 2012, Suchi Mukherjee created online clothing and lifestyle accessories marketplace and named Limeroad. If we talk about his achievement, she received many awards like Coolest Start-up of the year (from Business Today), Infocom woman of the year- Digital Business, and Unicorn Start-up Award (NDTV).
6 Indra Nooyi – The board member of Amazon
Indra Nooyi is a former CEO of PepsiCo who has joined Amazon’s board of directors. In 1994, she started working at PepsiCo, later she led the company as CEO from 2006 to 2018. In Feb 2019, she elected a member of Amazon’s board of directors. In 2017, She held title world’s 11th powerful woman as per Forbes.
7 Aditi Gupta – The Co-founder of Menstrupedia
Aditi Gupta is an author and co-founder of the Menstrupedia. Aditi and her husband created a comic book to illustrate and educate girls about menstruation. Later, they created a website called menstrupedia.com. In 2014, Menstrupedia became a partner with Whisper India for their school contact program and presented “Touch the Pickle”, this movement occurred in four different cities.
8 Falguni Nayar – The Founder of Nykaa
In 2012, she stared company Nykaa, which sells online cosmetic and wellness products. In 2017, she got the title of “Most powerful business “by Business Today. She also received the “woman Ahead” award at the Economic Times. Since 2014, The company has been a partner with Femina.
9 Vani Kola – Founder, Kalaari Capital
Vani Kola is a venture capitalist and founder & managing director of Kalaari Capital. In India, she started her career as a Venture capitalist, In 2018, She won the TiE Delhi-NCR 5th Edition of women Entrepreneurship Summit Award. She also got NDTV Women of Worth award for entrepreneurship.
10 Radhika Ghai Aggarwal – Co-Founder & CMO, Shopclues.com
Equipped with more than 15 years of marketing experience in several industries such as Fashion & lifestyle, advertising & public relations, and others. She became Co-founder of Shopclues.com. Her achievement makes her innovative tech women entrepreneurs in India.
``আমরা নারী,লড়তে পারি``
আছারুদ্দীন সেখ
সহকারী শিক্ষক,
বড়চাঁদঘর উত্তর পাড়া বাগান পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়,
নদিয়া।
আমরা নারী,লড়তে পারি,
বিশ্ব করতে জয়।
যুগে যুগে আছে প্রমান,
অন্তরে নাই ভয়।
ধরা মাঝে তাকিয়ে দেখো,
সব সৃষ্টির অবদান।
মোদের ছোঁয়ায় প্রাণ পেয়েছে,
হয়েছে তা সুমহান।
মানব শিশু আলো দেখে,
ইচ্ছা মোদের কারণে।
জগৎ হবে জনশূন্য,
মোদের মনের বারণে।
পুরুষ যতোই বড়াই করুক,
জন্ম তার মোর জঠরে।
মোরা কি তাই পাচ্ছি প্রতিদান,
পুরুষের ওই নিঠুরে?
পিছে ফেলে, দমিয়ে মোদের,
যতোই দেখাও বাহাদুরি,
আমরা ছাড়া নেই যে গতি,
নাশ করতে জগৎ অরি।
কল্পনা থেকে প্রীতিলতা,
মাতঙ্গিনী- লক্ষ্মীবাঈ।
জগৎ মাঝে কল্যাণ করে,
মানব হৃদে পেয়েছে ঠাঁই।
বীর সুভাষ- ক্ষুদিরাম-রবি,
নজরুল-কালাম-বীর ভগত।
এঁদের সবার বীর মাতা নারীই,
এঁদের গর্বে সুখি জগৎ।
স্বাস্থ্য ও জনসেবায়,
নেই তুলনা মোদের কাজে।
সংসার-সন্তান পালন কাজে,
শিল্পে খ্যাতি জগৎ মাঝে।
রাজনীতি আর অফিস কর্মে,
নইকো মোরা পিছনে।
উঁচু মাথায় বাঁচবো মোরা,
প্রতিবাদ অন্যায় শাসনে।
গর্জে মোরা উঠবো সেথায়,
মানবতার অপমানে।
গর্বে প্রাণ উঠবে ভরে,
দেশমাতার ওই সম্মানে।
অধিকার আর সম্মান পদ,
কেউ দেবে না মোদের ধরায়।
যোগ্যতারই বলে মোদের-
আদায় করে যে নিতে হয়।
মুখাপেক্ষী হয়ে মোরা,
করি নাকো বাঁচার আশা।
স্বনির্ভরে- বাঁচবো মোরা,
পেয়ে সবার ভালোবাসা।
মোরা কর্মকে সম্মান করি-
ভীরুতাকে নয়।
সফল কর্মে জীবনের স্বাদ,
পাল্টে দেওয়া যায়।
নারী বলে নইকো মোরা,
দুর্বল ও অবলা।
কর্ম করেই দেখাতে চাই,
আমরা যে সবলা।
মোদের মুখে আছে মিষ্টি ভাষা,
বুকে অসীম বল।
দেহে আছে প্রাণশক্তি,
অন্তরে নাই ছল।
দুর্গা রূপে বিরাজ করি,
মনে অস্ত্র বল।
অসুর নাশ করতে ধরায়,
থাকবো যে অটল।
খুন ধর্ষণ রাহাজানি,
দেখলে চোখে ওরে-
সিংহী সম হুঙ্কার তুলি,
বিপদ ঠেলে দূরে।
খেলাধূলা গবেষণায়-
আছি মোরা এগিয়ে।
সিন্ধু-বিমান অভিযানে-
নইকো মোরা পিছিয়ে।
শিক্ষাদীক্ষায় গড়বো জীবন,
রইবো না আর সমাজ বোঝা।
জগৎ মাঝে জীবন পথ-
গড়ে উঠবে সরল সোজা।
শক্তি নিয়ে, শক্ত মনে-
আছে যে প্রত্যয়,
জগৎ মাঝে সংগ্রামে মোরা-
করবোজয় নিশ্চয়।
মোরা করবো জয় নিশ্চয়ই…।।
———————————
মহিলা উদ্যোক্তা
সায়ন্তনী দাস
(বি. কম)
ম্যানেজমেন্ট ট্রেনী, ঠাকুর এন্ড কোম্পানি
(পরিব্যয় হিসাবরক্ষক)
মানব সভ্যতায় অর্ধেকআকাশ নারী অর্ধেক পুরুষ, অর্ধেকআকাশ এর স্বীকৃতি নারী সহজে পাইনি। বহু নারী বহু যুগ ধরে অনেক প্রচেষ্টার পর এই অর্ধেকআকাশ দখলের জন্য সাফল্যের সঙ্গে চেষ্টা চালাচ্ছে।এরকম আকাশ জয়ী নারী বলতে আমরা যাদের কথা প্রথমে মনে করি তাঁরা ‘মাদার টেরেসা’,’সিস্টার নিবেদিতা’,’সোনিয়া গান্ধী’,’জয়রাম জয়ললিতা’,’মমতা ব্যানার্জি’, লোকসভার স্পিকার ‘মীরা কুমার’ আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের সহ রাষ্ট্রপতি’কমলা হ্যারিস’, বায়োটেকনোলজি সংস্থা বায়োকন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ‘কিরণ মজুমদার সাউ’, ভারতের অর্থমন্ত্রী ‘নির্মলা সীতারামন’ প্রমুখ।এরকম আরও অনেক মহিলা ভারতের ইতিহাসে নিজের জায়গা কোথায় করেছেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি পথ তৈরি করেছেন।
উন্নত ও উন্নয়নশীল উভয় দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের প্রক্রিয়া টিকিয়ে রাখতে মহিলা উদ্যোক্তা সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি দেশ সমৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক সামাজিক রাজনৈতিক মাত্রা বিকাশের ধারা উন্নয়নের চেষ্টা করে।দেশের সমগ্র উন্নয়ন কোন দেশের মোট জনসংখ্যার 50 শতাংশ মহিলাদের উন্নয়ন বিকাশ ব্যতীত অসম্পূর্ণ।ই মহিলারা আবার মহিলা উদ্যোক্তা হিসেবে স্বাস্থ্যকর জাতি গঠনে প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।এভাবে মহিলা উদ্যোক্তারা অধ্যবসায়, কঠোর পরিশ্রম, ধৈর্য, আশাবাদ, বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি গুণের জন্য সামাজিক-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিবর্তনের ধারা সমাজে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছেন এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্তরে মহিলা উদ্যোক্তা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছেন।শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একজন নারীতার সংসারকে ভালো রাখার জন্য নিজের সমস্ত শ্রম দিয়ে পরিবারের প্রত্যেকটি মানুষকে সেবা করে চলেছে ঠিক তেমনি সমস্ত গুণ ও শিক্ষা দিয়ে সংসারের সমস্ত কাজকর্ম পরিচালনা করছে এবং পরবর্তী প্রজন্মকে শিক্ষার আলোতে শিক্ষিত করার প্রচেষ্টা চালায়। গৃহিণী নারী থেকে উন্নত ব্যবসায়ী মহিলায় রূপান্তরিত হওয়া এত সহজ কাজ নয়, তবে ট্রেনড বদলে যাচ্ছে, কারণ নারীরা বুঝেছে সংসার মানে এক ধরনের ক্ষুদ্রায়তন শিল্প উদ্যোগ। সংসারের নারীরা যে ভাবে রান্না ঘর সামলায় শিল্পী দৃষ্টিভঙ্গিতে বলা যায় উৎপাদন কার্যালয় (manufacturing sector) এবং পরিবারের বাকি ক্রিয়া-কলাপ ও পরিজনদের দেখভাল করাকে শিল্প দৃষ্টিভঙ্গিতে বলা যায় সেবামূলক কার্যালয় (service sector)।
মহিলা যদি সংসারের কাজ এতো ভালো করে সামলিয়ে শিল্পের দুই ধারণা কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, তাহলে নারীরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অংশগ্রহণের ফলে সমাজ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে এবং সুযোগ পেলে তারা নিজেরাইএক একজন ভালো উদ্যোক্তাতে পরিণত হতে পারে। ফলে উন্নত দেশ আরও উন্নতির পথে এবং উন্নয়নশীল দেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে।১৮ ও ১৯ শতকে মহিলারা দারিদ্রতা এড়ানোর জন্য নিজেদের রন্ধন ও ঘরোয়া গুণাবলীকে কাজে লাগিয়ে ছোট ব্যবসা পরিচালনা করার কাজ শুরু করে, যেমন বড়ি দেওয়া, আচার তৈরি, পোশাক তৈরি, ক্ষুদ্র দোকান ইত্যাদি কাজ শুরু করে।বিংশও একবিংশ শতকে মহিলা উদ্যোক্তাদের মধ্যে শিক্ষা ও সচেতনতা বাড়ে এবং তার দ্বারা গৃহিণী জাতীয় কাজকর্ম থেকে উচ্চস্তরের কাজকর্ম যেমন আইন, বিজ্ঞান, চিকিৎসা, মহাকাশ অনুসন্ধানী, মহিলা পুলিশ, সামরিক পরিষেবাগুলিতেও সফলতা অর্জন করে। ব্যবসা ও শিল্পেও তাদের দক্ষতা, কঠোর পরিশ্রম ও বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি সাফল্যের সঙ্গে প্রদর্শিত হয়। বিশ্বায়ন, ডিজিটালাইজেশন এবং সূচনা উত্থানের এই সুবর্ণ যুগে ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ স্পষ্টতই নারী উদ্যোক্তাদের বিপ্লব দেখেছে।ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে সীমাবদ্ধ নয় বরং তারা তাদের ওপর চাপানো কাঁচের সিলিং ভেঙে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক শিল্পাঙ্গনে প্রবেশ করেছে। স্পোর্টস, মিডিয়া সংস্থা গুলি চালানো থেকে শুরু করে নির্মাণকারী সংস্থা, সুরক্ষা এবং গোয়েন্দা সংস্থা গুলিতেও মহিলারা এভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছে যা ঐতিহ্যগতভাবে পুরুষদের আধিপত্যের ভিত্তি ছিল, উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক, লেফটেন্যান্ট গভর্নর এবং অবসরপ্রাপ্ত ভারতীয় পুলিশ সার্ভিসের যোগদানকারী প্রথম মহিলা ও পুলিশ গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালিকা’কিরান বেদি’।
আজকের মহিলা উদ্যোক্তারা কেবল প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী পরিবারের থেকে বা জনগণের উচ্চ আয়ের অংশ থেকে আসে না, তারা সর্বস্তরের এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসে। সাম্প্রতিক একটি আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে উচ্চ আয়ের দেশগুলোর তুলনায় নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের দেশগুলি থেকে মহিলাদের প্রাথমিক পর্যায়ে উদ্যোগী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, কারণ স্বল্পআয়ের দেশগুলির মহিলারা প্রায়ই নিজের এবং তাদের পরিবারকে সমর্থন করার জন্য আই এর অতিরিক্ত উপায় খুঁজে চলেছেন।
‘এন্টারপ্রেনারশিপ মনিটর’ এর রিপোর্ট অনুসারে পুরুষদের তুলনায় মহিলারা প্রয়োজনের বাইরে ব্যবসা শুরু করার প্রায়ই এক-তৃতীয়াংশ বেশি, কারণ প্রাপ্ত শিক্ষাস্তরে মহিলারা তাদের পুরুষ সমবয়সীদের ছাড়িয়ে চলেছে।’ওইসিডি’ দেশগুলিতে ২৫ বছরের কম বয়সী মহিলাদের কর্মসংস্থানের হার ৭.২%, গত তিনদশকে কর্মজীবী মহিলাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়ে তাদের আনুমানিক ৩৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৯৭ সালে ৫.৪ মিলিয়ন মহিলাদের মালিকানাধীন ব্যবস্থা ছিল কিন্তু ২০০৭ সালে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৭.৮ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।
উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডে নারীদের অংশগ্রহণ অবশ্যই বিশ্বের বিভিন্ন স্তরে পরিবর্তিত হয়েছে, যেমন-
১. পাকিস্তানে মহিলা উদ্যোক্তারা মহিলা জনসংখ্যার মাত্র ১%
২. জম্বিয়াতে৪০%
৩. ২৭%মহিলা জনসংখ্যার সাথে ‘সাব সাহারান’আফ্রিকানতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক নারী উদ্যোক্তা কার্যকলাপে জড়িত।
৪. ল্যাটিন, আমেরিকা, ক্যারিবিয়ান অর্থনীতিগুলি তুলনামূলক ভাবে উচ্চ শতাংশ (১৫%) দেখায়।
৫. মধ্য এশিয়া অঞ্চলে কম সংখ্যক উদ্যোক্তা ক্রিয়াকলাপ ৪%নিবন্ধিত রয়েছে।
৬. উন্নত ইউরোপ এবং এশিয়ার পাশাপাশি ইজরায়েলের কম হার দেখায় ৫%।
পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত ষষ্ঠ অর্থনৈতিক অনুসারে ভারতে মোট ৫৮.৫ মিলিয়ন উদ্যোক্তাদের মধ্যে ৮.৫ মিলিয়ন নারী উদ্যোক্তা।যা ভারতের ব্যবসায়ী সংস্থায় মাত্র ১৪% নারী উদ্যোক্তাযুক্ত।
৭% মহিলা মালিকানাধীন ব্যবসাগুলি স্ব-আর্থায়িতএবং আকারে ও স্কেলে তুলনামূলকভাবে ছোট, তবে এটি ভারতের GDP১৭%, ভারতীয় মহিলাদের এই অবদানকে ন্যায্যতা দেয়, যা বিশ্ব ঘরের তুলনায় ৭% নিচে।
মহিলাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া বেড়াজাল কেটে বেরিয়ে মহিলারা যেমন শিক্ষা গ্রহণের দাদা শিক্ষিত হচ্ছে ঠিক তেমনি চাকরি করার জন্য বেকারত্ব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এই বেকারত্ব সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার প্রধান চিকিৎসক কর্মসংস্থান। এই ক্ষেত্রে মহিলারা প্রভাবিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও মহিলা কর্মীদের সহায়তা প্রদান করতে সাহায্য করে। এই কর্মসংস্থানের জন্য মহিলা উদ্যোক্তাদের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামলাতে হয়। যেমন-
১. ঝুঁকি গ্রহণ করা।
২. অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা পরিচালনা করা।
৩. পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সমন্বয় সাধন।
৪. প্রতিদিন কাজের তদারকি।
৫.নতুন উদ্যোগ শুরু করার জন্য সম্ভাবনা অন্বেষণ করা।
স্বকর্মসংস্থানের জন্য উপরোক্ত কাজগুলো দ্বারা মহিলারা পোলিও শহরের দারিদ্র্যের সমস্যা সমাধানের কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগ গ্রহণের চিন্তা ধারা নিয়ে মহিলারা ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এগিয়ে আসছে এবং সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মহিলাদের এই মনোভাব কি আরও দৃঢ় করার জন্য তাদের নিজেদেরকে বেশ কিছু ক্ষমতা বাড়াতে হয়েছে, তাহলে তাদের আত্মবিশ্বাস, কল্পনাপরায়ণ, কঠোর পরিশ্রম, অধ্যাবসায় এবং ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হয়েছে।
বর্তমানবিশ্বে ব্যাপক পরিবর্তনের ফলে নারী মালিকানাধীন সংস্থার সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সুতরাং ব্যবসায়ী বিশ্বের মহিলারা বিপুল সংখ্যক অংশগ্রহণ করেছে এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বতন্ত্র হবার চেষ্টা চালাচ্ছে। এই চেষ্টা চালাতে গিয়ে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হয়েছে বহু যুগ ধরে, যেমন-
১. সমান কাজে সমান অর্থ প্রদানে বাধা।
২. পুরুষ ও নারীর চাকরির জন্য সমান সুযোগ পেতে বাধা।
৩. চাকরির শর্তানুযায়ী পদোন্নতি ও প্রশিক্ষণে বাধা।
৪. কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি।
৫. উচ্চস্তরের নারীর অংশগ্রহণে বাধা।
৬. কর প্রদানের ক্ষেত্রে ছাড় এর অভাব।
৭. বর্ণবিদ্বেষ।
৮. সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশগত বাধা।
৯. পারিবারিক বাধা।
১০. অর্থনৈতিক ও বিপন্নগতবাধা।
এই সমস্ত বাধা পেরিয়ে বিশ্বদরবারে নিজের স্থানস্বীকৃতিত্বে যথেষ্ট প্রচেষ্টা এখনো চালাচ্ছে।
বিশ্ব ব্যাংক মহিলা ব্যবসা এবং আইন WBLএর2020 সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে-
দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে সর্বোচ্চ WBL স্কোর অর্জন করতে ভারত-মালদ্বীপ কে পেছনে ফেলেছে।
WBL সূচকের১০০ এর নিখুঁত স্কোরের মধ্যে ভারত WBL এর স্কোর বোর্ডে ২০২০ সালে৭৪.৪ স্কোর অর্জন করেছে। ২০১৯ সালেWBLস্কোরবোর্ডে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারতের স্কোর ছিল৭১.৩, মালদ্বীপের স্কোর ছিল৭৩.৮।২০২০ সালে এই স্কোরবোর্ডে মালদ্বীপের স্কোরে কোনো পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না।
আজ ভারতে মহিলারা অনেক সমালোচনার অবসান ঘটিয়ে বিজয়ী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে। এজন্য উদ্যোক্তা খাতে নারীদের গুরুত্ব আরো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
১. ভারতীয় শিল্পী চিন্তা ও বলার ক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২. নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
৩. মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৪. ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য উজ্জ্বল হয়েউঠছে।
৫. মহিলাটা পরিবার ও ব্যবসা একইসাথে পরিচালনার জন্য আরো ভালো ধারণা না অর্জন করছে।
৬. মহিলারা আরও আত্মবিশ্বাসী হচ্ছে।
৭. মহিলারা ব্যবসায় ঝুঁকি ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে আরো ভালো ক্ষমতা অর্জন করছে।
৮. শিক্ষা ও সচেতনতা নারীদের মধ্যে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৯. মহিলারা আত্মউপলব্ধি এবং আত্মপরিপূরক ধারণা অর্জন করছে।
১০. কুসংস্কারের প্রথা কমছে।
বিশ্ব দরবারে বর্তমানের পরিস্থিতির উন্নতির লক্ষ্যে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মহিলা উদ্যোক্তাদের জন্য (MSME) এম.এস.এম.ই তহবিল ভারতীয় মহিলা উদ্যোক্তাদের জন্য ৯টি পরিকল্পনা চালু করেছে। তা হলো-
১.মুদ্রাযোজনা প্রকল্প
২. ট্রেড ( বাণিজ্য সম্পর্কিত উদ্যোক্তা সহায়তা ও বিকাশ) প্রকল্প
৩. মহিলা উদ্যোগ নিধি প্রকল্প
৪. অন্নপূর্ণা প্রকল্প
৫.মহিলা উদ্যোক্তাদের জন্য শক্তি প্যাকেজ
৬. ভারতীয় মহিলা ব্যবসায়ী ব্যাংক লোন
৭.দেনা শক্তি স্কিম
৮. উদ্যোগিনী স্কিম
৯.সেন্টকল্যাণী স্কিম
নারী উদ্যোক্তাদের দীর্ঘতর পথ অতিক্রম এর জন্য এই পরিকল্পনাগুলি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে সরকার মনে করে।
ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও ভারতের বিজ্ঞানী ‘এ. পি. জে. আব্দুল কালাম’ এর মতে-
“নারীর ক্ষমতায়ন একটি ভালো জাতি গঠনের পূর্বশর্ত। যখন নারীরা ক্ষমতায়িত হয়, তখন স্থিতিশীলতার সাথে সমাজকে নিশ্চিত করা হয়। নারীর ক্ষমতায়ন অপরিহার্য। তাদের চিন্তা ভাবনা এবং তাদের মূল্যব্যবস্থা উন্নয়নের দিকে পরিচালিত করে একটি ভালো পরিবার, একটি ভালো সমাজ এবং শেষপর্যন্ত একটি ভালো জাতি গঠন করা সম্ভব।”
Health Section:-
Our Office Activities
Annual General Meeting 2019-2020 held on 17th October 2020 at head office A.J.M.U.
29th Monthly Meeting held on 4th October 2020 at head office A.J.M.U.
Highlights of This Month (November).......
- November 1-World Vegan Day
- November 1-All Saints’ Day
- November 5(First Thursday)-International Day Against Violence and Bullying at School, including Cyber bullying
- November 5-World Day of Romani Language
- November 5-World tsunami day
- November 7-National Cancer Awareness Day
- November 9-Legal Services Day
- November 10-World Science Day for Peace and Development
- November 14-Children’s Day
- November 14-Diabetes Day
- November 17-National Epilepsy Day
- November 18-International Day of Islamic Art
- November 19(Third Thursday)-World Philosophy Day
- November 21-World Television Day
- November 25-International Day for the Elimination of Violence against Women
- November 26-World Olive Tree Day
Dgb
Very Informative. Keep it up.
fyuhkmltfy