Editorial Board:-
- Chief Functionary: Mrs. Nurani Islam
- Editor: Mr. Biswajit Paul
- Advisor: Mr. Manas Kumar Thakur
- Member- Public Relation: Mr. Parthpratim Ghosh
Editorial Committee:
- Ashiya Sheikh
- Mehnaaz Parveen
- Kalyan Ranjan Debnath
Messages from Chief Functionary.....
সুপ্রভাত,
আমি অনেক আশা নিয়ে ঈশ্বরের কাছে আপনাদের কুশল কামনা করছি, যতই কঠিন সময় আসুক না কেন, ঈশ্বরের কাছে আমার একান্ত কামনা যে আপনারা ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। জীবনটা একটা পরীক্ষার মতো। এই স্কুলের নাম জীবন স্কুল। যেমন পড়াশুনা তেমন ফল।আপনারা বলবেন যে, অনেকে টুকলি করে পাশ করে, কিন্তু সে নিজের কাছে সত্যটা কোনদিন অস্বীকার করতে পারবে না। আজ আমরা একবিংশ শতকে উপনীত আছি, এর মধ্যে আমরা অনেক ক্ষয়ক্ষতি দেখেছি।ভাবলে গায়ে কাঁটা দেয়। “কোরনা” কারো অজানা নয়। সারা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়ে চলেছে।তারি মধ্যে আমাদের বেঁচে থাকা। আর বাঁচার তাগিদে শরীরকে সুস্থ রাখাটা খুব জরুরি।
আমাদের এবারের E-Magazine এর বিষয় হল, ”গ্রামীনসাস্থ্যব্যবস্থা”। গ্রামের লোকদের আরো জাগ্রুক হতে হবে,তাদের সাস্থের ব্যাবপারে।আমরাগত১৪ই ফ্রুবরুয়ারি ২০২১, একটি প্রোগ্রাম করেছিলাম, যেখানে কম বেশি ১৫০ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা উদ্যোগী হয়ে স্বেচ্ছায় রক্ত দান করেছেন। তারা উদ্যোগ নিয়েছেন যে তারা একটি ব্লাড ব্যাঙ্ক বানাবেন। “SHG’s BLOOD BANK”.আমরা নিমিত্ত মাত্র তাদের পথ দেখানোর । আমি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি তাদের উদ্দেশ্য যেন সফল হয়।আমরা যথাসাধ্য সাহায্য করবো, আমি অনুরোধ জানাবো আরওঅন্যান্য সংস্থার কাছে, যেতারা এগিয়ে আসুক এই মহৎ কাজের জন্য।এছাড়া ও আমরা সরকারের কাছে প্রস্তাব রাখবো এই ব্যাপারে ।
সংস্থা ১৯৯২ সাল থেকে পথ চলা শুরু করেছিলো। সেই থেকে পথ চলা।বর্তমানে সংস্থা যেন জেগে উঠেছে, যাদের নাম এখানে নাকরলেই নয়, প্রতি বারের মতো এ বারেও আমি আমাদের ই-ম্যাগাজিনের পাঠক -পাঠিকাদের ধন্যবাদ দেবো তাদের সুচিন্তিত মতামত দেওয়া ও নেওয়ার মধ্যদিয়ে আমাদের এই ই-ম্যাগাজিন মানুষের ঘরে ঘরে উপস্থিত হয়ে মানুষের জ্ঞানের পরিধিকে দিনের পর দিন বাড়িয়ে চলেছেন এবং ধন্যবাদ দেবো যারা আজমু কে আরো বেশি বেশি করে মানুষের কাছে তুলে ধরছেন। এক জনের নাম এখানে না করলেই নয়, তিনি হলেন মিঃ মানস কুমার ঠাকুর। শুধু নাম কেন, আমি তার কিছু উদ্বৃতি তুলে ধরব যেটি তিনি বর্ণনা দিয়েছেন “ আমি বিচুলির গাঁদায় আগুন লাগিয়ে দিয়েছি এবং আমি বুঝতে পারছি যে সবাই আগুনের ফুলকির মতন ততপর”। এ আগুন সে আগুন নয়,যে পুড়িয়ে ছাই করে দেবে। এই আগুনের ছায়ে রবীন্দ্রনাথের কবিতা লুকিয়ে আছে।“ যেখানে দেখিবে ছাই উড়ায়ে দেখিও তায় ,পাইলেও পাইতে পারো অমুল্য রতন।”আরো যারা এই তরীকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তারা হলেন, বিশ্বজিৎ পাল মহাশয়, কল্যাণ রঞ্জন দেবনাথ মহাশয়, সৈকত চক্রবর্তী মহাশয়, শ্রীমতি নিয়তি সাহা, শ্রীমতি হুসনারা বিবি প্রমুখ। তাদের তত্ত্বাবধানে ও অপারেশন এর সহযোগিতায় তারা বারংবার পারবে, তারা দূর-দুরান্তে, দুরন্ত ঘোড়ার মতো মানূষের কাছে তাদের আর্জি নিয়ে হাজির হচ্ছে। কেউ হাসিয়েছেন, কেউ বা বলে পরের বার, তাতে তাদের উদ্দ্যোম কমে যায়নি। তাদের প্রতিজ্ঞা অনড়। তারা পারবে। আমার আশীর্বাদ তাদের উপর।আমাদের সামনের প্রোগ্রাম নারী দিবস, ৮ই মার্চ । আমরা এই দিনটি উদযাপন করতে চলেছি।আমরা তাদের সন্মান জানাবো যারা ১৪ই ফ্রেবরুয়ারি ২০২১ তারিখে তাদের সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন, সঙ্গে আরো কিছু সফল মহিলাদেরকে তাদের সামনে তুলে ধরবো,যাতে তারা আরো আত্মনির্ভর হতে পারে।
ধন্যবাদ,
নুরানি ইসলাম,
চিফ ফাংশানারী এ্যান্ড ফাউন্ডার, আটঘরা জ্যোতি মহিলা উদ্যোগ
From the Desk of the Editor.....
Health Section
তিতো খাবার শরীরের পক্ষে কতটা উপকারী
Biswajit Paul
Retired from M/s Heatly and Gresham India Ltd as General Manager Sales (Mechanical)
একটু নিমপাতা ভাজা বা করলা ভাজা খাবারের পাতে এলে সাধারণত কমবয়সের ছেলেমেয়েরা মুখ ব্যাকায়। কিন্তু এই তিক্ত সক্তি শরীরের পক্ষে কত বেশি উপকারী তা ভাল করে জেনে রাখা দরকার।
প্রাচীনকাল থেকে দু’রকমের প্রধান স্বাদকে পপ্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এরপর ধীরে ধীরে মানুষ টক ও নােনতাকে শনাক্ত করেছে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্র মতে স্বাদ হল এরকম-অনেক, তিক্ত, মধু, লবণ, কশা ও কটু। বহু যুগ ধরে মা ঠাকুমারা তিক্ত সক্তি বা তার রস ব্যবহার করেছেন। শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকারের জন্যে এই টোটকা যে কতখানি বিজ্ঞানভিত্তিক তা বর্তমানে প্রমাণ করেছেন গবেষকরা। তারা দেখেছেন যে তিক্ত খাদ্য হজম শক্তি বাড়ায় ও তাড়াতাড়ি খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এটি মুখে দেবার সঙ্গে সঙ্গে লালারস বাড়তে থাকে এবং পেটে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে আসিডের মাত্রা বাড়াতে থাকে। এর ফলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হতে থাকে। এছাড়া তিক্ত খাবার হজমে সাহায্য করে যে সব এনজাইম তার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
গবেষকরা মনে করেন যে তিক্ত খাবার প্রােবায়ােটিক্স হিসেবে কাজ করে। এই তিক্ত সন্ডিতে অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস ও ফাইবার থাকে। এসব কিছু মিলিয়ে মিশিয়ে পেটের মধ্যে অবস্থিত সুস্থ ব্যাক্টেরিয়াগুলিকে সতেজ করে তােলে। আসলে পেটের ভেতর অসংখ্য সুস্থ দরকারী ব্যাক্টেরিয়া আছে যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে।
কোনরকমভাবে কোন অসুখে বা বেশি তেল-ঘি জাতী৷ খাবার এই ব্যাক্টেরিয়াগুলির সামঞ্জস্যতা নষ্ট করে দিলে পেটের গণ্ডগোল ও হজমের সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। প্রােবায়ােটিক্স জাতীয় খাবার এই ব্যাক্টেরিয়াগুলিকে সতেজ করে তােলে। এই খাবারগুলির ভিতর থাকে কিছু সতেজ ব্যাক্টেরিয়া যা শরীরে প্রবেশ করে পেটে থাকা ব্যাক্টেরিয়াগুলিকে সতেজ করে তােলে। এই ধরনের কিছু প্রােবায়ােটিক্স খাবার হল, টকদই, ধােকলা, ইডলি, চিজ ইত্যাদি। এই খাবারের সঙ্গে তিক্ত খাবার যােগ হলে অবশ্যই হজম শক্তি জোরদার হয়। শুধু তাই নয় এসব খাবার শরীরে ইমিউন সিস্টেমকে আরাে বেশি শক্তিশালী করে তােলে। তার ফলে এই তিক্ত সব্জিগুলি শরীরের রােগ প্রতিরােধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। গবেষকরা দেখেছেন যে তিক্ততা সনাক্তকরণের জন্যে শরীরের ভিতর আছে কিছু রিসেপ্টর। এগুলাে বােধহয় তৈরি হয়েছিল কোনরকম বিষ বা বিষাক্ত পদার্থ নিয়ন্ত্রণ করার জন্যে। এই ধরনের কোন পদার্থ রিসেপ্টরগুলি গ্রহণ করলে সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন হজম শক্তি বাড়ানাের এনজাইমগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে, খিদে কমে যায় ও বিভিন্ন মেটাবলিজম এনজাইমগুলি, যা ভাঙাগড়ার কাজ করে তা বিশেষভাবে সক্রিয় হয়ে ওঠে। এইসময় শরীরে প্রতিরােধ শক্তি বেড়ে যায় যাতে এই অবাঞ্ছিত পদার্থের প্রতিক্রিয়াকে শরীরে প্রতিরােধ করতে পারে। ঠিক সেইভাবে তিক্ত খাবার এই সকল রিসেন্টারের মাধ্যমে কাজ করে। তার ফলে তিক্ত খেলে হজম শক্তি বেড়েযায়। খিদে কমে যায় ও শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাবেড়েযায়। আশ্চর্যের বিষয় তিক্ত খাবার যেহেতু খিদে কমিয়ে দেয়, এটি অতিরিক্ত জমে থাকা মেদ অর্থাৎ স্থূলতা বা ওবেসিটি কমাতে সাহায্য করে। গবেষকরা এটির সত্যতা প্রমাণ করার জন্যে কিছু রােগীদের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন যে খাবারের আগে কুইনিন ট্যাবলেট নিয়মিত সেবন করলে খিদে কমে যায় এবং শরীর প্রায় ২০ শতাংশ ক্যালােরি কম গ্রহণ করে। এর প্রধান কারণ দেখা গেছে গবেষণায়, তিক্ত শরীরের খিদে কমানাের এনজাইম গ্রেলিং (Ghreling) কোলসিসটোকাইনিং (Cholecystokinin)- কে বেশি সক্রিয় করে তােলে। শুধুমাত্র এই দুটি এনজাইম নয়, দেখা গেছে তিক্ত ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। এজন্য যারা ডায়বিটিস রােগে ভােগেন তাদের বেশি মাত্রায় তিক্ত সবজি খেতে বলা হয়।
তিক্ত রিসেপ্টরগুলি সারা শরীরে ছড়িয়ে আছে, এগুলি পাওয়া যায় শুধুমাত্র অন্ত্রে নয়, চামড়ায়, মস্তিষ্কে ও ফুসফুস নালিতে। গবেষকরা আন্ত্রে তিক্ত রিসেপ্টর থাকার যথেষ্ট কারণ খুঁজে পেয়েছেন, কিন্তু বাকি জায়গায় কেন এগুলি আছে তার সঠিক ব্যাখ্যা এখনও পাওয়া যায়নি। মস্তিছে তিক্ত রিসেপ্টর থাকার প্রধান কারণ হল তিক্ত খাবার আন্ত্রে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্ক তা টের পায় এবং বিভিন্ন ধরনের এনজাইমগুলিকে সক্রিয় হতে ইশারা করে। কিন্তু ফুসফুস নালিতে রিসেপ্টর কেন থাকে? গবেষকরা মনে করেন যে ফুসফুসে যে সকল বিভিন্ন ধরনের কোষ আছে তার মধ্যে তিক্ত বিসেগুলি থাকে মুসফুসকে সঠিকভাবে পালন করার জন্যে এই কোবলির থেকে বিশেষ কিছু পদার্থ বের হয় যখন জীবাণু আক্রমণ করে এবং তা জীবাণুর বংশবৃদ্ধি রােধ করতে সাহায্য করে। খাবারের ভিতর কিছু শক্তি থাকে যার ভেতর ল্যাকটস পাওয়া যায় যা অতি তিন। এগুলাে শরীরে প্রবেশ করে শ্বাসনালিকে জীবাণু আক্রমণ থেকে প্রতিরােধ করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এরা ফুসফুসে ঠিকমত সঞ্চালন (সঙ্থোচন ও শিথিলতা) সাহায্য করে।
তিক্ত রিসেপ্টরগুলি সারা শরীরে ছড়িয়ে ছিটিতে থাকে শরীরকে বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর আক্রমণ থেকে প্রতিরােধ করার জন্যে। সুতরাং এগুলি শুধুমাত্র শরীরের ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে তা নয় শরীরকে অতিরিক্ত সুগার ও কার্বোহাইড্রেট থেকে বাঁচায়। দেখা গেছে করলাতে এক ধরনের পদার্থ আছে যার নাম চ্যারেন্টিম (Charantim) ও ভাইসিন (Vicin) যা খুব ভালভাবে শরীরে চিনির মাত্রা কমাতে পারে। এছাড়া আছে পলিপেপটাইড-পি বা পি-ইনসুলিন, যা শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে চিনির মাত্রা কমাতে পারে। এছাড়া এরমধ্যে আছে কিছু লেকটিম যা মস্তিষ্কের তিক্ত রিসেপ্টরগুলিকে উত্তেজিত করতে পারে এবং খিদে কমিয়ে দিতে পারে এইসকল কারণে ডায়াবিটিস রােগীদের বেশি করে করলা খেতে বলা হয়।
অন্যদিকে যদি ইনসুলিন ঠিকমত কাজ করতে পারে তা হলে তা রক্তে জমে থাকা চিনিকে ব্যবহার করতে পারবে। তা না হলে এই চিনি জমে পরে স্নেহজাতীয় পদার্থে পরিণত হবে এবং তা মেদ হিসেবে জমতে থাকবে। সুতরাং এই তিক্ত সক্তি পছন্দ না হলেও শরীরের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করবে।
করলায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহ থেকে অপ্রয়ােজনীয় পদার্থ নিম্নাষণ করে পরিপাকে সাহায্য করে। এর ফলে ওজন হ্রাস পেতে থাকে, করলার ভেতর থাকে লুটিন ও লাইকোপিন যা দেহের বার্ধক্য ঠেকিয়ে রাখে। চামড়ার নানান রােগ প্রতিরােধ করে এবং উজ্জ্বল রাখে। এগুলি ছাড়া করলা ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় ও রক্তে উচ্চচাপ কমাতে সাহায্য করে। তিক্ত সজি বলতে শুধুমাত্র করলা নয় সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে নিমের কথা। নিমপাতা ভাজা বা নিমবেগুনের তরকারি অনেক মানুষের প্রিয়। নিমভাল দিয়ে দাঁত মাজার কথা চালু আছে গ্রামে-গঞ্জে। নিমপাতার রস ব্যবহার করা হয় অনেক অসুখে। নিম দাঁতকে মজবুত করে, জীবাণু মুক্ত করে ও মাড়ির ব্যথা কমায়। নিমপাতার রস সুগারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, রক্ত পরিষ্কার করে ও তার চলাচল বাড়িয়ে হৃৎপিণ্ডের গতি স্বাভাবিক রাখে, উচ্চচাপ কমায় এবং মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে । ভাতে সাহাযয করায়। এর ফলে ওজন কমানাে নিমপাতা যথেষ্ট উপকারী।
করলা ও নিম ছাড়া বেশ কিছু তিজ স্ি আ শরীরের পক্ষে উপকার তার না, হে ফুলকপি, সবুজ চা ও বিভিন্ন ধরনের শাক তিক্ত হলে। উপকারী এর মাধ্যে প্রচুর হাট-হরিতে যে বােনয়েড, অলিফিল, ভিটামিন-ই ও সি পাওয়া য যা শরীরকে বিভিন্ন ধরানের রােগ থেকে প্রতিহত পারে। বিশেষ করে ভায়াবিটিস, হৃদরােগ ও হজমের ধরনের সমস্যার সমাধান করতে পারে। এইসকল কাজে তিক্ত খাবারকে এড়িয়ে না চলে-তাকে নিত্য খাল তালিক রাখা উচিত, তবে অবশ্যই তিক্ত সজি পরিমিত আজ উচিত নয়তাে বেশ কিছু ধরনের পারশ্প্রতিক্রিয়া দেখা নি পারে। শিশু ও যুবকদের এই সকল খাবার খাওয়াতে অভ্যেস করতে হবে, তাদের বােঝাতে হবে যে এই সক সক্তি খেলে তবে তারা সুস্থ ও সবল হতে পারবে।
Advisor’s Column.....
Rural Health Service (Impact of Rural Health Service in India, after Covid 19)
Debojyoti Ghosh
Course Coordinator, Kolkata Cost and Management society (KCMS)
The Indian rural health care system is a three-tier system comprising Sub centres, Primary Health Centres (PHC), and Community Health Centres (CHC). There is currently a shortfall in health facilities: 18% at the Sub-Centre level, 22% at the PHC level and 30% at the CHC level. Although the number of facilities has increased over the years, the workforce availability is substantially below the recommended levels as suggested by the World Health Organization. Rural India has 3.2 government hospital beds per 10,000 people.
India could find itself in an acute health crisis over the next few months and the direct cause of it will not be the SARS-CoV-2 virus. Hundreds of thousands of children might already have missed vital immunizations, shows a Mint analysis of the latest health ministry data. Thousands of adults may have missed potentially life-saving medical treatment as the novel coronavirus epidemic spread and a lockdown came into force.
A range of hundreds of indicators shows a worrying disruption in India’s basic health services in March as local administrations focused on containing the spread of covid-19. These include curtailed immunization schedules, restricted inpatient, outpatient and emergency treatment for infectious and non-communicable diseases, reduced laboratory investigations, and lowered access to mental health treatment
This analysis is based on data recently released by the National Health Mission (NHM), which usually covers all sub-centres, primary health centres, community health centres, district hospitals and sub-district hospitals, as well as some private facilities. For March, data was reported from 150,000 facilities across 627 districts, which means that data for roughly 40,000 facilities in 75 districts was not reported, presumably on account of lockdown-related disruptions in the administrative machinery.
Data for previous months has been normalized for the same number of facilities as in March, to ensure comparability in the analysis. For each indicator, the numbers for past years were recalculated to be proportionate to the number of healthcare facilities reporting data for March. The number of facilities reporting data in March 2019 had some errors, so the number of facilities in April 2019, which was higher, was used instead. These adjustments could have the effect of underestimating data for earlier periods, and hence the real gap between March 2020 and previous months could be greater than this analysis indicates.
Number of health facilities that reported data over the past three months
January 2020 | February 2020 | March 2020 | |
Total No of Health Facilities Reporting | 204761 | 201577 | 155373 |
Numbers of District Reporting | 703 | 702 | 627 |
Source: National Health Mission Health Management Information System Get the data
The data shows that many services for pregnant women, including giving iron and calcium supplements as well as tetanus injections, kept pace in March, indicating that accredited social health activists, and auxiliary nurse and midwives were largely able to continue their work.
However, there was a sharp fall in medical interventions performed on pregnant women. Given that the number of deliveries is unlikely to have fallen, the number of unattended home births is likely to have gone up.
At least 100,000 children did not receive their BCG vaccination, which can provide some protection against tuberculosis (TB), and another 200,000 missed each dose of the pentavalent vaccine, which provides some protection against meningitis, pneumonia, whooping cough, tetanus, hepatitis B and diphtheria, and the rotavirus vaccine, which prevents diarrhoea-causing rotavirus infections, in March, suggests the analysis.
The past few weeks have seen an intense debate on the incidence and extent of hidden covid-19 morbidity and mortality. The NITI Aayog has claimed that reduced hospital admissions for severe acute respiratory illness and influenza-like illnesses under the Ayushman Bharat insurance scheme “prove” that there aren’t undetected covid-19 cases in the community. However, NHM data indicates that reduced hospitalization numbers could mask a lack of access to healthcare, rather than a lack of illness.
NHM data shows that medical treatment, whether as inpatients, outpatients, or emergencies fell for all diseases, both infectious and non-communicable. At least 350,000 fewer people received outpatient treatment for diabetes, 150,000 fewer people received outpatient treatment for mental illness and nearly 100,000 fewer people received outpatient cancer treatment in March 2020 as compared to March 2019.
Taken together, the numbers paint a worrying picture of the potential long-term impact that the severe curtailment of health services in March and April across the country might have. “The argument is not that governments should not act expeditiously in containing an epidemic, but that they must keep part of their routine health services running, so that people do not suffer long-term health consequences,” said MadhukarPai, director of global health at McGill University in Montreal, and director of the McGill International TB Centre. “Unfortunately these numbers show that this has already taken place.”
Overall, NHM numbers do not show a spike in deaths or diseases. However, the fall in access to institutional health, including institutional deliveries, also indicates that official data on morbidity and mortality from hospitals will not give the full picture. More people could be falling ill and even dying at home in this period.
“A person who misses her tuberculosis or cancer medication today might not die this month but some months down the line. We should really be pushing for all-cause mortality data for the whole year ahead to understand the impact of this virus and lockdown on broader public health. You don’t want a situation where you save 300,000 deaths from covid and then 1.2 million people die of other causes,” said Jain of Jan SwasthyaSahyog.
The analysis of the latest NHM numbers suggests that a serious public health crisis is already brewing, with the potential to erase gains made against a number of diseases over decades.
This commentary highlights the potential consequences of the COVID-19 pandemic for India’s rural population. The rural health care system in India is not adequate or prepared to contain COVID-19 transmission, especially in many densely populated northern Indian States because of the shortage of doctors, hospital beds, and equipment. The COVID-19 pandemic creates a special challenge due to the paucity of testing services, weak surveillance system and above all poor medical care. The impacts of this pandemic, and especially the lockdown strategy, are multi-dimensional. The authors argue for the need to take immediate steps to control the spread and its aftereffects and to use this opportunity to strengthen and improve its primary health care system in rural India.
“Many people who need treatment for diseases like cancer, cardiovascular disease and diabetes have not been receiving the health services and medicines they need since the covid-19 pandemic began,” said TedrosAdhanomGhebreyesus, director-general, WHO, adding that it is vital that countries find innovative ways to ensure that essential services for NCDs continue, even when they fight the deadly virus.
More than half (53%) of the countries surveyed have partially or completely disrupted services for hypertension treatment, 49% for treatment for diabetes and diabetes-related complications, 42% for cancer treatment, and 31% for cardiovascular emergencies. Over 50% countries, including India, reported that they had postponed public screening programmes such as for cancer.
In yet another example of non covid-19 patients hit hard during the pandemic, the National Thalassemia Welfare Society (NTWS) on Monday wrote to the Delhi government regarding the hardships of children suffering from Thalassemia, a blood disorder, requiring frequent blood transfusion.
The LokNayak hospital was converted into dedicated a covid-19 ward. As a result, all 150 thalassemia patients registered at the hospital were diverted to other hospitals in Delhi. Many of these thalassemia patients who resided in trans-Yamuna area started taking transfusions at Guru TeghBahadur Hospital. Recently, GTB hospital with 500 beds was also designated as a covid-19 hospital.
“If alternate arrangements are not made immediately, the children will start facing problems from tomorrow itself. Once transfusion cycle is delayed/disturbed they land up into severe anaemia making them highly prone to infections, which is disastrous during the covid pandemic,” said J S Arora, general secretary, NTWS.
The World Health Statistics report released last month by WHO revealed alarming facts about India’s existing healthcare status, which has been further impacted by covid-19. The report, that aimed tracking the progress towards sustainable development goals (SDG) targets, said almost 70% hypertension cases in India are undiagnosed. Less than 10% cases are treated and controlled, which is less than most of the countries in the region. Also, close to 60% cases of diabetes remain undiagnosed, while as almost 35% cases are treated, the WHO report said.
Health Care – A Challenge for social caring
Madhumita Das
Administrative Officer
Kolkata Cost & Management Society
The challenge of caring for a billion
- India is the second most populous country in the world
- The death rate has declined but birth rates continue to be high in most of the
- Health care structure in the country is over- burdened by increasing population
- Family planning programs need to be (re)activated
Challenge: Burden of Disease in the new millenium
India faces the twin epidemic of continuing/emerging infectious diseases as well as chronic degenerative diseases. The former is related to poor implementation of the public health programs, and the latter to demographic transition with increase in life expectancy
Economic development, Education and Health
- v Economic deprivation in a large segment of population results in poor access to health care.
- Poor educational status leads to non-utilization of scanty health services and increase in avoidable risk
- Both are closely related to life expectancy and IMR.
- Advances in medicine are responsible for no more than half of the observed improvement in health
Human Development Indicators: A challenge for all
- Longevity, literacy and GDP per capita are the main indicators of human development
- Longevity is a measure of state of health, and is linked to income and education
- Weakness in health sector has an adverse effect on longevity
- India ranks low (115th ) amongst world nations judged by HDI
High Burden of Disease
- India faces high burden of disease because of lack of environmental sanitation and safe drinking water, under-nutrition, poor living conditions, and limited access to preventive and curative health services
- Lack of education, gender inequality and explosive growth of population contribute to increasing burden of disease
- Full impact of the HIV epidemic and tobacco related diseases is yet to be felt
Health Care in India
- Expenditure on health by the Government continues to be low. It is not viewed as an investment but rather as a dead loss!
- States under financial constraints cut expenditure on health
- Growth in national income by itself is not enough, if the benefits do not manifest themselves in the form of more food, better access to health and education: Amartyo K Sen
Human health has probably improved more over the past half century then over the previous three millennia. This is a stunning achievement – never to be repeated and, it is to be hoped, irreversible. Despite the devastating impact that HIV/AIDS is having in Africa and will increasingly have in south east Asia, it is likely that, overall, human health will continue to improve steadily during the coming decades
Inequity in Health Care
A dark cloud, however, threatens to blot out the sun from this landscape. Almost everywhere, the poor suffer poor health and the very poor suffer appallingly. In addition the gap in health between rich and poor remains very wide. Addressing this problem, both between countries and within countries, constitutes one of the greatest challenges of the new century.
Failure to do so properly will have dire consequences
for the global economy, for social order and justice, and for the civilization as a whole.
Top causes of death in 1990 and 2020
Diseases | Rank in | Rank in |
1990 | 2020 | |
IHD | 1 | 1 |
CVD | 2 | 2 |
LRI | 3 | 4 |
Diarrhoea | 4 | 11 |
Perinatal | 5 | 16 |
COAD | 6 | 3 |
Health Care in India
- India has 48 doctors per 100,000 persons which is fewer than in developed nations
- Wide urban-rural gap in the availability of medical services: Inequity
- Poor facilities even in large Government institutions compared to corporate hospitals (Lack of funds, poor management, political and bureaucratic interference, lack of leadership in medical community
Health Care in India: Curative Health Services
- Increasing cost of curative medical services
- High tech curative services not free even in government hospitals
- Limited health benefits to employees
- Health insurance expensive
- Curative health services not accessible to rural populations
Health Care in India
- Private practitioners and hospitals major providers of health care in India
- Practitioners of alternate systems of medicine also play a major role
- Concerns regarding ethics, medical negligence, commercialization of medicine, and incompetence
- Increasing cost of medical care and threat to healthy doctor patient relationship
- Prevention, and early diagnosis and treatment, if feasible, are the most cost-effective strategies for most diseases
- Promoting healthy life style from early life is a ‘no cost’ intervention which needs to be incorporated in school curricula. There is need for increasing public awareness of the benefits of healthy life style
Components of healthy life style
- Abstinence from tobacco use
- Regular physical exercise
- Balanced nutritious diet rich in vegetables and fruits, and low in fats and refined sugar
- Avoidance of pre and extramarital sex
- Yoga and meditation
- Avoidance of alcohol and substance abuse
Physical activity and Health Report of the Surgeon General, 1996
- All people benefit from regular physical activity
- Moderate physical activity for 30-45 minutes on all days of the week is required
- Additional benefits can be gained from more strenuous activity for longer periods
- Physical activity reduces the risk of premature death, CAD, hypertension, diabetes and colon It also improves mental health.
- A large number of adults including youths are not regularly physically active
Certain interventions to promote physical activity in schools, work site and health care settings have been found to be beneficial
Interventions with a large potential impact on health outcomes
• Immunization (EPI plus)
• DOTs for tuberculosis • Maternal health and safe motherhood interventions • Family planning • School health interventions
|
• HIV/AIDS prevention
• Integrated management of childhood illnesses • Treatment of STD • Malaria control Tobacco control |
Available vaccines against some human pathogens
• Whooping cough
• Tetanus • Diphtheria • Polio • Measles, rubella • Cholera • Tuberculosis ? • S typhi • N meningitidis C • Smallpox • Anthrax
|
• Strep pneumoniae
• H influenzae • Hepatitis A and B • Jap encephalitis • Mumps • Rabies • Yellow fever • Varicella-zoster • Influenza A
|
Our Office Activities
A noble initiative by SHG(SELF HELP GROUP) members of an women NGO ,Atghara Jyoti Mohila Udyog —-SHG BLOOD BANK.
It is usually observed that there are many difficulties of women during blood donation camp esp.rural areas. Actually, they don’t know the reasons behind of blood donation and hence many myths are observed. AJMU is proposed to have a BLOOD BANK exclusively for SHG members.Hence, on 14/2/2021 at RFA ground at Rajarhat, Newtown, arranged one Program where 150 SHG members donated blood, 300 members clinically tested and 350 members attend in health care; by promising that one day SHG WOULD HAVE ITS OWN BLOOD BANK. In the program, there are technical help from various people all around us and locally noted personalities were present leaving apart guests like :
Dr. Bappaditya Biswas, Calcutta University
CMA Manas Kumar Thakur, Ex. President of ICWAI & Present Secratary of Kolkata Cost Management Society
Srimati Nurani Islam, Chief Functionary of Atghara Jyoti Mohila Udyog,
Dr. Soumen Rit,
Dr. Shatashree Ghosh Ghosh, Govt. Impaneled COVID-19 Awareness Doctor
Mr. Motiar Rahaman Mondal, Real Estate Businessman
Some more Doctor’s form SSKM Hospital
Ms Arati Manna & her team
We are very much thankful to the leading Bengali Newspapers “Aajkal” & “Shukhobor” for publishing the report of our Blood Donation Camp held on 14th February 2021.
Saga of Our Unsung Heroes....
Upcoming Issues & Theme based Articles
March 2021- Solar Power- The Scope in Rural
Announcement!!!!!!!!!!!!!!
Writing Competition:
Here is a special announcement for all the Readers & Writers……
There will be a Writing Competition on the topic of “Impacts of SHG in Rural Economy” . The competition will take place in the month of April 2021.
All of you are requested to participate in the competition.
Interested candidates may contact with us with the following mode of communication.
Contact us- 7003672737
Mail us- csr@ajmu.org.in